প্রেসিডেন্ট পুতিনের কার্যালয় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভও বলেছেন, ‘নিরপেক্ষতার পথে হাঁটলে ইউক্রেনের সাথে আলোচনায় বসবে রাশিয়া।’

তবে সেই নিরপেক্ষতা হল ইউক্রেন সেনাবাহিনীকে অস্ত্র সমর্পণ করতে হবে, সঙ্গে ন্যাটোতে যোগ না দেয়ার বিষয়েও বিরত থাকতে হবে; এমনটাই বলতে চেয়েছেন পেশকভ। আর এই প্রতিশ্রুতি মিললেই বেলারুশের রাজধানী মিনস্কে ইউক্রেনের সাথে আলোচনায় বসবে রাশিয়া।

এর আগে সমস্যা সমাধানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট –এর সাথে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।  তিনি অস্ত্র সমর্পণ আর ন্যাটোতে যোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কোনো ইঙ্গিত দেননি। শুক্রবার সকালে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যাভরভ বলেছিলেন, ইউক্রেনের সেনাবাহিনী অস্ত্র সমর্পণ করলে কিয়েভের সাথে আলোচনায় বসতে রাজি আছে রাশিয়া।

তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া চায় না কোনো নব্য নাৎসি ইউক্রেনের ক্ষমতায় থাকুক।’

একই সংবাদ সম্মেলনে ল্যাভরভ বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনকে সামরিকভাবে নিরস্ত্রীকরণ করতে চায়। ইউক্রেন দখলের কোনো পরিকল্পনা রাশিয়ার নেই বলেও দাবি করেছেন ল্যাভরভ।

সূত্র: বিবিসি

Loading