নিজস্ব প্রতিনিধি – সেপ্টেম্বরের শুরুতেই আছড়ে পড়তে পারে করোনার তৃতীয় ঢেউ। সেই কথা চিন্তা করে ঝাড়গ্রামে তৈরি হচ্ছে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। মেডিসিনের ডাক্তার স্নেহাশিস দাস এবং তাঁর সহকর্মী চিকিৎসকদের হার না মানা জেদের ফলে ঝাড়গ্রাম দীর্ঘদিন ছিল গ্রিন জোনে। কারণ, সেখানে করোনায় মৃত্যুর হার ছিল অন্যান্য অঞ্চলগুলির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। একইভাবে তৃতীয় ঢেউকেও যাতে সামাল দেওয়া যায়, তার জন্য প্রস্তুত ডাক্তার স্নেহাশিস দাস ও তাঁর সহকর্মীরা। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের মোকাবিলা কীভাবে করা যাবে? কীভাবে চিকিৎসা হবে? কী কী সরঞ্জাম ব্যবহার করা হবে? আশঙ্কাজনক রোগী থাকলে তার ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে? রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হলে ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটকে কীভাবে ব্যবহার করা হবে? বাচ্চাদের কীভাবে যত্ন নেওয়া হবে? সেসব নিয়ে চিকিৎসক স্নেহাশিস দাসের মেডিকেল কেয়ার ম্যানেজমেন্টের রূপরেখা তৈরি। নিজে এবং আরও কয়েকজন অভিজ্ঞ চিকিৎসককে সঙ্গে নিয়ে অন্যান্য ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের ট্রেনিং দিচ্ছেন তিনি। স্লাইড শোয়ের মাধ্যমে সমস্ত বিষয়টা সকলের কাছে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দিচ্ছেন। ছোট ছোট দলে ভাগ করে ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য সাপোর্ট স্টাফদের হাতে কলমে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ট্রেনিং দিচ্ছেন স্নেহাশিস দাস।