নিজস্ব প্রতিনিধি – স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা গতকাল বলেছেন যে, অস্ট্রেলিয়ার রাজ্য কুইন্সল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা এক যাত্রীর মধ্যে একটি নতুন ওমিক্রনের সংস্করণ খুঁজে পেয়েছে।

রাজ্যের ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা পিটার আইটকেন সাংবাদিকদের বলেছেন যে, নতুন জিনের আসল জিনের অর্ধেক রূপ রয়েছে এবং স্বাভাবিক স্ক্রিনিং দ্বারা সনাক্ত করা যায় না। তিনি বলেন, এটি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা এক যাত্রীর মধ্যে পাওয়া গেছে এবং শনিবার করোনাভাইরাস পরীক্ষায় পজেটিভ হয়েছে।

আইটকেন বলেন, ‘নতুন বংশে পর্যাপ্ত চিহ্নিতকারী রয়েছে’। এটিকে ওমিক্রন হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা সম্ভব হতে পারে, তবে ক্লিনিকাল তীব্রতা, ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা পর্যন্ত এর অর্থ কী সে সম্পর্কে আমরা অনেক কিছু জানি না’। ‘আমাদের কাছে এখন ওমিক্রন এবং ওমিক্রনের মতো আছে’।

আগামী সোমবার নির্ধারিত সময়ের আগে এ আবিষ্কারটি হল যখন কুইন্সল্যান্ড অস্ট্রেলিয়ার বাকি অংশে তার সীমান্ত পুনরায় খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারণ এ সপ্তাহান্তে সেখানকার জনসংখ্যার ৮০ শতাংশের বেশিকে টিকা দেওয়া সম্পন্ন হবে। আবিষ্কারটি বিজ্ঞানীদের জন্য একটি ধাক্কা হতে পারে যারা স্ট্রেনটি কতটা মারাত্মক এবং ভ্যাকসিনগুলো গুরুতর রোগের ঝুঁকি কমাতে কার্যকর কিনা তাসহ ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সম্পূর্ণ প্রভাব বোঝার চেষ্টা চালাচ্ছে।

আইটকেন বলেছেন, নতুন বংশে প্রচলিত ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের প্রায় অর্ধেক বা ১৪ জিনোম মিউটেশন রয়েছে এবং এতে এস-জিন ড্রপআউট বৈশিষ্ট্য নেই, এটি পিসিআর পরীক্ষার মাধ্যমে ট্র্যাক করা কঠিন করে তোলে। আবিষ্কারটি ‘সমস্ত স¤প্রদায়ের মধ্যে ওমিক্রনের সম্ভাব্য বিস্তারকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য লোকেদের উন্নতির দিকে নিয়ে যাবে’, তিনি বলেন।

Loading