রুদ্রের অধিকারে যার জন্ম তিনি
সংসারের থাকতে পারেন নাও পারেন
আচার্য চন্দন সুবল দাস
মোবাইল নাম্বার: ৯৮৭৪০৪২২৯৯
রুদ্র গ্রহটি আবিষ্কৃত হয়েছে ইংরেজির ১৯৩০ সালে। রবি থেকে এর দূরত্ব ,এর ব্যাস ইত্যাদি কিছুই সঠিক জানা যায়নি। এখনো রুদ্রকে নিয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণা চলছে।
একটি বিষয়ে শুধু জানা গেছে-রাশিচক্র পরিভ্রমণের সময় রুদ্র একাধিকবার রাশিচক্রের বাইরে চলে যায় এবং আবার রাশিচক্রের ভিতরে ফিরে আসে।
আমার নিজের ধারণায়- রুদ্র মহাযোগী-পূর্ণ সত্যের পূজারী।
রুদ্র আকাঙ্ক্ষা শুন্য-রুদ্র নির্বেদ। গুরু আমাদের কাছে দেবতা। কিন্তু গুরুর ও শিষ্য বা ভক্তবৃন্দ থাকে। না চাইলেও গুরু পেয়ে যান শ্রদ্ধা-পেয়ে যান ভক্ত মন্ডল এর এক বিরাট পরিধি।
রুদ্রকে সেটুকু দেবার স্পর্ধা থাকেনা। তিনি গুরুর গুরু। তিনি মহাগুরু।
রুদ্রের অধিকারে যার জন্ম তিনি সংসারের থাকতেও পারেন আবার নাও পারেন। মাঝে মাঝে অজানায় নিরুদ্দেশ হয়ে যেতে পারেন। সংসারে থেকেও এরা বন্ধনহীন। যতক্ষণ যেখানেই থাকুন এদের অবহেলা বা অবজ্ঞা করার ক্ষমতা কারুর থাকবে না। এরাই যুগ যুগ ধরে নিয়ে আসেন ধর্মের বার্তা, সত্যের আলো। এরা শ্রীচৈতন্য, শ্রী রামকৃষ্ণদেবের মতন মহাপুরুষ। এরাই নিয়ে আসেন সদ্ভাবনা-যুগে যুগে।
শুভ বর্ণ : বেগুনি ও ল্যাভেন্ডার।
শুভ সংখ্যা: ৭।
শুভ দিন: সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার।