নিজস্ব প্রতিনিধি – এরই মধ্যে তিনি উচ্চাকাঙ্ক্ষার রেশ ছড়িয়ে দিয়েছেন মহাকাশে। এবার কি ভারতেও নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে চাইছেন বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের এলন মাস্ক? ভারতে ন্টারনেট পরিষেবা শুরু করতে চায় মাস্কের সংস্থা ‘স্টারলিঙ্ক’। আর এর ফলে ফের সামনাসামনি তার সঙ্গে টক্কর শুরু হতে চলেছে ভারতের তথা এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির।
মনে করা হচ্ছে রিলায়েন্স জিওকে কড়া চ্যালেঞ্জে ফেলতে পারে মাস্কের সংস্থা। অন্য়ান্য টেলিকম সংস্থাগুলির সঙ্গেও নিঃসন্দেহে টক্কর থাকবে স্টারলিঙ্কের। কিন্তু মূল লড়াইটা হতে চলেছে আম্বানির সঙ্গেই। যাকে ঘিরে শোরগোল দেশের শিল্পমহলে। ইতিমধ্যেই মাস্কের সংস্থা ভারতে ইন্টারনেট পরিষেবা শুরুর তোড়জোড় শুরু করেছে।
এরই মধ্যে তিনি উচ্চাকাঙ্ক্ষার রেশ ছড়িয়ে দিয়েছেন মহাকাশে। এবার কি ভারতেও নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে চাইছেন বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের এলন মাস্ক? ভারতে ন্টারনেট পরিষেবা শুরু করতে চায় মাস্কের সংস্থা ‘স্টারলিঙ্ক’। আর এর ফলে ফের সামনাসামনি তার সঙ্গে টক্কর শুরু হতে চলেছে ভারতের তথা এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির।
মনে করা হচ্ছে রিলায়েন্স জিওকে কড়া চ্যালেঞ্জে ফেলতে পারে মাস্কের সংস্থা। অন্য়ান্য টেলিকম সংস্থাগুলির সঙ্গেও নিঃসন্দেহে টক্কর থাকবে স্টারলিঙ্কের। কিন্তু মূল লড়াইটা হতে চলেছে আম্বানির সঙ্গেই। যাকে ঘিরে শোরগোল দেশের শিল্পমহলে। ইতিমধ্যেই মাস্কের সংস্থা ভারতে ইন্টারনেট পরিষেবা শুরুর তোড়জোড় শুরু করেছে।
এ প্রসঙ্গে সংস্থার ভারত শাখার ডিরেক্টর সঞ্জয় ভার্গব জানিয়েছেন, ”আমাদের আশা, কোনও বড়সড় বাধার সম্মুখীন না হলে ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারির মধ্যেই আমরা বাণিজ্যিক লাইসেন্স পেয়ে যাব। অনুমতি না পেলে আমরা পরিষেবা শুরু করব না।”
তবে কেন্দ্রের ওই বয়ানের পরে লাইসেন্স পেতে যে স্টারলিঙ্কের সমস্যা হতে পারে সেই সম্ভাবনাও রয়েছে। আগামী দিনে কেন্দ্র তাদের অনুমতি দেয় কিনা, আপাতত সেটাই দেখার। তবে একবার অনুমতি পেয়ে গেলে লড়াই যে জমে যাবে তা নিশ্চিত।