পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা ভোট চলছে। ২রা মে ফলাফল ঘোষণা হবে। এর মধ্যেই ভোটের ফলাফল নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে চলছে ওপিনিয়ন পোল, সমীক্ষা ইত্যাদি। জ্যোতিষ বিচারে বিভিন্ন গ্রহ, নক্ষত্রের কু ও সু প্রভাবের ফলে কে বা কোন দল হতে চলেছে আগামী দিনের পশ্চিমবঙ্গের ভাগ্য নিয়ন্তা সেই বিষয়ে ২৪ ঘন্টা খাসখবর.কম-এর অগনিত পাঠক-পাঠিকার অনুরোধে ভোটের ফলাফল নিয়ে কলম ধরেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক ডক্টর কুশল সেন মহাশয়। বিগত বেশ কয়েকটি লোকসভা ও বিধানসভার ফলাফল বিষয়ে তাঁর বিচার বিশ্লেষণ পুঙ্খানুপুঙ্খ মিলে গেছে।
২০২১–এ কার দখলে পশ্চিমবঙ্গ
প্রফেসর ডক্টর কুশল সেন
অধ্যাপক (ফলিত সংখ্যাতত্ত্ব), Astrological Research Institute of Krishnamurti Paddhati (ARIKP)
সদস্য, মার্গদর্শক মন্ডল, ভারতীয় বৈদিক জ্যোতিষ সংস্থানম্, বারানসী
e-mail : kooshoeg@gmail.com
বিগত ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১, শুক্রবার ৪.৪০ মিনিট বিকালবেলাতে নির্বাচন কমিশনের অফিস থেকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার শ্রীযুক্ত সুনীল অরোরা পশ্চিমবঙ্গ সহ মোট ৪টি রাজ্য ও ১টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পুদুচেরী’র বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘন্ট ঘোষণা করেন। পশ্চিমবঙ্গের মোট ২৯৪টি বিধানসভা আসনের জন্য মোট ৮টি দফায়, ২৭ মার্চ ২০২১ থেকে ২৯ এপ্রিল ২০২১ পর্যন্ত মোট প্রায় ১,০১,৯১৬টি নির্বাচনী বুথে 7,32,94,980 জন পঞ্জীকৃত ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রদান করবেন। আগামী সপ্তদশ বিধানসভার জন্য পশ্চিমবঙ্গের ফলাফল ঘোষণা হবে ২মে ২০২১।
এই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে তিনটি প্রশ্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ –
প্রথম প্রশ্ন – ১৭মত বিধানসভায় কোন রাজনৈতিক দল পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করবে?
দ্বিতীয় প্রশ্ন – নন্দীগ্রাম বিধানসভা নির্বাচনে কে বিজয়ী হবেন?
তৃতীয় প্রশ্ন – পশ্চিমবঙ্গে সত্যিই কি সোনারবাংলা প্রতিষ্ঠিত হবে?
ব্যক্তিগতভাবে আমি কোনো একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের মুখপাত্র নই। বিগত ২৮ বছরের বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্র ও ব্যবহারিক সংখ্যাতত্ত্ব (Applied Numerology) এর গভীর অধ্যয়ন ও চর্চার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গের আগামী দিনে রাজনৈতিক রূপরেখার এক চিত্ররূপ ; ২৪ ঘন্টা খাসখবর ডট কম-এর অগনিত পাঠকবর্গ গুণগ্রাহীদের কাছে তুলে ধরার সামান্য প্রয়াস করলাম মাত্র।
প্রথমে আসা যাক সংখ্যাতত্ত্বের বিশ্লেষণে সপ্তদশ বিধানসভার নির্বাচন।
সপ্তদশ বিধানসভা নির্বাচন : সপ্তদশ (17th) = 17 = 1+7 = 8
মোট আসন সংখ্যা : ২৯৪ = 2+9+4=15=1+5=6
ক্ষমতায় আসীন প্রধান রাজনৈতিক দল – A I T M C= 1+1+4+4+3 =13(4)
ALL INDIA TRINAMOOL CONGRESS
133 15411 421514773 37532533
7 + 12 + 34 + 31
7 + 3 + 7 + 4 = 21 = 2+1=3(বৃহস্পতির সংখ্যা)
এই বিধানসভার পর্যালোচনায় সর্বাধিক শক্তিশালী বিরোধী দল : B J P
BHARATIYA JANATA PARTY 218 = 11 = 1+1= (2)
251214111 115141 81241
18(9) + 13(4) + 16(7) = 20 = 2+0 (2)চন্দ্র সংখ্যা
অপর বিরোধী দল CPI(M)
COMMUNIST PARTY OF INDIA (MARXIST)
374465134 81241 78 15411 4125134
37(1) + 16(7) + 15(6) + 12(3) + 20(2) =19=1+9=10
1+0=(1)(রবিসংখ্যা)
আক্ষরিক অর্থে এই বিধানসভার ভোটের লড়াইয়ে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল হল TMC ও BJP এছাড়াও INDIAN SECULAR FRONT (ISF) অন্যতম রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী এই বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছে ।
INDIAN SECULAR FRONT
154115 3536312 82754
17(8) +23(5)+ 26(8) =21 = 2+1 = (3)বৃহস্পতির সংখ্যা
এই বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার দিনটি হল 02+05+2021=2+5+2+0+2+1= 2 (চন্দ্র সংখ্যা) 12=1+2(3)
এক্ষেত্রে সংখ্যাতত্ত্বের নিরিখে বিজেপি (BJP)=2 এর পক্ষেই দিনটি সবচাইতে শুভ দিন। এবার ২রা মে ২০২১ (রবিবার), এই দিন গ্রহগোচর পরিলক্ষিত করলে দেখা যাবে, দুপুর ১২টা নাগাদ (আশা করা যায়, নির্বাচনের ফলাফলের সুস্পষ্ট রূপরেখা এই সময়ের মধ্যে নির্ণয় হয়ে যাবে।)। প্রশ্নলগ্ন কর্কটলগ্ন। লগ্নসাপেক্ষে ১০ ও ১১শ ভাবে পাপগ্রহ রবি (১০ম ভাব) ও রাহু (১১শ ভাব) অবস্থিত। প্রশ্নশাস্ত্রের সূত্রানুসারে নির্বাচনের জয় পরাজয় নির্ণেয় বলা হয়েছে। যদি প্রশ্নলগ্ন থেকে ১০ম ও ১১শ ভাবে পাপগ্রহ অবস্থিত হয় তাহলে শাসক দলের পরাজয় ও বিরোধী দলের জয় সূচিত করে। অর্থাৎ প্রথম প্রশ্নটির উত্তরে বলা যায় আগামী সপ্তদশ বিধানসভা (17Th Assembly) নির্বাচনে বিজেপি (প্রধান বিরোধী দল হিসাবে) সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করবে। এছাড়াও প্রশ্নলগ্ন চররাশি (কর্কট) হলেও শাসকদলের পরাজয় সূচিত করবে। এরপর হল নন্দীগ্রাম বিধানসভার ফলাফল –NANDIGRAM
515413214 = 26 = 2+6= 8 (শনির সংখ্যা)
এই কেন্দ্র থেকে কোনো মহিলা প্রার্থীর জেতার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ।
নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের নম্বর হল – 210=2+1+0=3 (বৃহস্পতির সংখ্যা)
নির্বাচনের তারিখ – 01+04+2021=1+4+2+0+2+1=10=1+0=1 (রবির সংখ্যা)
বিপেপি’র প্রতিদ্বন্দ্বী – SUVENDU ADHIKARI
3665546 14512121
35(8) 17(8) = 8+8 = 16=1+6= (7)(কেতুর সংখ্যা)
AITMC-এর প্রতিদ্বন্দ্বী – MAMATA BANERJEE
414141 21552155
15(6) 26(8)=6+8=14=1+4=(5) (বুধের সংখ্যা)
MAMATA BANDYOPADHYA
414141 2154178145111
15(6) 41(5)=2 (চন্দ্রের সংখ্যা)
CPIM-এর প্রতিদ্বন্দ্বী – MINAKSHI MUKHERJEE
41512351 462552155
22(4) + 35(8) = 12 = 1+2=3 (বৃহস্পতির সংখ্যা)
এই তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে ৪নং কেন্দ্রে (নন্দীগ্রাম) একমাত্র শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হল 7; অর্থাৎ শনির কেন্দ্রে কেতুর /-Ve চন্দ্র এর প্রার্থী বা নেপচুন এর প্রার্থী বিজয়ী হতে পারেন। নেপচুন আবার জাগতিক জ্যোতিষে (Mundane Astrology)তে পরিবর্তনের সূচক। অর্থাৎ শাসক দলের পরাজয়। ২রা মে, ২০২১, ফল ঘোষণার দিন শুভেন্দু অধিকারীর পাল্লা ভারী, কারণ SUVENDU ADHIKARI(7)- কেতু/-Ve চন্দ্র/নেপচুন সংখ্যার জন্য 2nd May দিনটি শুভফল দায়ী।
নন্দীগ্রামে ২১০নং বিধানসভা কেন্দ্রের ভোট হয়েছিল ০১লা এপ্রিল ২০২১; ০১.০৪.২০২১; সকাল ৭টা (নির্বাচন শুরু) গ্রহ গোচর দেখে বলা যায়, প্রশ্নহল মেষ লগ্ন, মেষ লগ্নের সাপেক্ষে, ১০ম ও ১১শ ভাবের মধ্যে ১০ম ভাবে শনি (পাপগ্রহ) অবস্থিত।
প্রশ্নশাস্ত্রের (Horaray Astrology)সূত্রানুসারে, লগ্নসাপেক্ষে ১০ম ও ১১শ ভাবে পাপগ্রহ অবস্থিত থাকলে বিরোধী দলের প্রার্থীর জন্য শুভ। অর্থাৎ এক্ষেত্রেও শুভেন্দু অধিকারীর জয় নির্বাচনে সূচিত করে।
এবার সপ্তদশ বিধানসভা নির্বাচনে যদি প্রধান বিরোধী শক্তি বিজেপি দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে তাহলে তারা কত আসন পেতে পারে। আবার যদি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার দিনের গ্রহগোচর ও দুপুর ১২টার প্রশ্নলগ্ন তৈরী করা হয় তাহলে প্রশ্নলগ্ন কর্কট লগ্নের সাপেক্ষে আরো একটি সূত্রের অবতারণা করা যায়।
সূত্রটি হল – প্রশ্নকুন্ডীলতে লগ্নেশ (চন্দ্র) ৫ম ভাবপতি মঙ্গল দ্বারা দৃষ্ট (মিথুন রাশি থেকে ধনুরাশিতে) এবং ৫ম ভাবাধিপতি (মঙ্গল), লগ্নাধিপতি চন্দ্র কর্তৃক দৃষ্ট, অর্থাৎ এক্ষেত্রে আসন সংখ্যা ৬০ শতাংশ হবে বিজয়ী দলের পক্ষে। সেক্ষেত্রে ২৯৪টি আসনের মধ্যে ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ১৭৬টি আসন বিজেপি’র দখলে অবশ্যই আসবে। আমার নিজস্ব অনুধাবন শক্তি বলে এই সংখ্যা ১৭৬ ± ১০ অর্থাৎ ১৬৬ থেকে ১৮৬ পর্য্যন্ত হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
নির্বাচনের জয়পরাজয় আরও একটি সূত্রের নিরিখে বলা যায়, প্রশ্নলগ্ন থেকে ৭ম ভাবাধিপতি অর্থাৎ কর্কট লগ্ন থেকে শনি যেহেতু স্বক্ষেত্রী এবং ৭ম পতি শনি যেহেতু প্রশ্নলগ্নের কারক রাশির অধিপতি গ্রহ চন্দ্রের নক্ষত্রে স্থিত (শনি ৭ম পতি শ্রবণা নক্ষত্রে অবস্থিত, চন্দ্রের নক্ষত্রে)হওয়ায় শাসকদল প্রধান বিরোধী শত্রু দ্বারা পরাজিত হবে।
তৃতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলতে পারি, ১৯৭৭ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এই বিগত ৪৪ বছর ধরে যদি কোন রাজ্য কেন্দ্রীয় সরকারের একান্ত বিরোধ করে যায়, সেই রাজ্য কোনও দিনও উন্নতি ও বিকাশের মুখদর্শন করতে পারে না। ইতিহাসের পাতা উল্টে দেখলে তা পরিষ্কার হয়ে যায়।
পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী দুটি রাজ্য বিহার ও উড়ি্ষ্যা কেন্দ্রের বিরোধীতা করলেও নিজেদের রাজ্যের উন্নতির স্বার্থে কোনদিন কেন্দ্রীয় সরকারের বিরোধীতা করেনি। এক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ। তাই আগামী নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরে এমন এক সরকার প্রতিষ্ঠা হোক যা পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিল্প ও সর্বোপরি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে এক সুন্দর শান্তিপূর্ণ বাংলার সূচনা করে দেখাবে। এটাই একজন স্বাধীন সাধারণ নাগরিক হিসাবে ঈশ্বরের কাছে কামণা করি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ সংখ্যাতত্বের উপর উপরোক্ত যাবতীয় গননা ‘কিরোর সংখ্যাতত্ত্ব (Chero’s Numerology) এ্র উপর নির্ভর করে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রশ্নশাস্ত্রের উপর সমস্ত গননার যাবতীয় সূত্রাবলী জ্যোতিষাচার্য্য নামুদ্রিপাদ রচিত ‘প্রশ্নমার্গ’ বইটি থেকে সংগৃহীত।
বিঃদ্রঃ– ডক্টর কুশল সেনের বিগত লোকসভা(২০১৪)ভোটের ভবিষ্যৎবাণী যা প্রকাশিত হয়েছিল ‘ভাগ্যবার্তা’ ম্যাগাজিনের মার্চ ২০১৪ সংখ্যার পৃঃ নং ৮, তা নিম্নে দেওয়া হল।
‘‘২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই দেশ জুড়ে চলছে জনমত সমীক্ষা। কোন দল কত আসন পাবে। এটা ঠিক যে জনমত সমীক্ষার পূর্বাভাস অনেক সময় মেলে না। ঠিক তেমনই ভুল প্রমানিত হয়, জ্যাতিষ সংক্রান্ত বিভিন্ন ভবিষ্যৎবাণী। তবে জনমত সমীক্ষাই হোক আর জ্যোতিষ সংক্রান্ত ভবিষ্যৎবাণীই হোক এই দুয়ের প্রতি সাধারণ মানুষ থেকে সমাজের সর্বস্তরের লোকের আগ্রহও ঔৎসুক্য চিরকালের।
প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেশ জুড়ে আক্ষরিক অর্থেই মোদি ঢেউ উঠেছে। কিন্তু বড় প্রশ্ন হল, NARENDRABHAI DAMODARDAS MODI যিনি NARENDRA MODI নামে সর্বাধিক পরিচিত তিনি কি স্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন? আমার ব্যক্তিগত সংগ্রহের সূত্র অনুযায়ী, NARENDRA MODI-এর নামাঙ্ক (৫), তার জন্মতারিখ ১৭.০৯.১৯৫০ অর্থাৎ তার ভাগ্যাঙ্ক 1+7+9+1+9+5+0=32=3+2=5, ২০১৪ সালের শেষ দুই সংখ্যা যোগ করলে আসবে (1+4)=5, সংখ্যাতত্ত্বের গণনায় বলা যায় যদি তিনি সরকার গঠন করেন তাহলে তাঁর জোটে পাঁচ(5) অথবা সাত (7) জন শরিক থাকবে যারা বিজেপি’কে সমর্থন করবে। যদি ১০১৪ সালে নির্বাচন হয় তাহলে মে মাস ইংরাজী বর্ষের পঞ্চম মাস (5)। তিনি যদি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তাহলে লোকসভাতে প্রধানমন্ত্রীর আসন গ্রহণ করবেন।
তবে পশ্চিমবঙ্গে আগামী লোকসভাতে তৃতীয় বা চতুর্থ বৃহত্তম দল হিসাবে উঠে আসবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস এবং তিনি নিঃসন্দেহে সরকার গঠনে বা বিরোধী জোটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবেন। উত্তরপ্রদেশের মায়াবতী ও তামিলনাড়ুর জয়ললিতার সঙ্গে কঠিন লড়াইয়ে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী MAMATA BANERJEE-এর নামাঙ্ক(5), 2014 সাল (1+4)=(5)তার জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বছর কারণ তিনি 59 বছরে (5+9)=14=(5) পদার্পণ করলেন। এছাড়াও তার জন্মতারিখ অনুসারে (ব্যক্তিগত সংগ্রহ সূত্র) 05+01+1955, তাঁর ভাগ্যাঙ্ক 05+0+1+1+9+5+5=26=(8), (5) নামাঙ্কের সঙ্গে সখ্যতা বিদ্যমান। তাঁর বৃষ রাশি, সিংহ লগ্ন হেতু লড়াকু মনভাবাপন্ন ও পরোপকারের দিকে সর্বদা ঝোঁক থাকবে। তাঁর সিংহ লগ্ন থেকে একাদশভাবে কেতু, তাই খনার বচনানুসারে ‘‘যদি থাকে একাদশে কেতু, সে গড়ে সোনার সেতু’’। আশা রাখা যায় তিনি কেন্দ্র ও রাজ্যের মেলবন্ধনে, পশ্চিমবঙ্গের সার্বিক উন্নয়নে যথাসাধ্য অগ্রনী ভূমিকা নেবেন।