নিজস্ব প্রতিনিধি – জরিপে আরো উঠে আসে, ৩৫ শতাংশ নারী হাসপাতালের ল্যাবে নারী চিকিৎসাকর্মীর উপস্থিতি সত্ত্বেও পুরুষ চিকিৎসকরা বিভিন্ন শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন।
২৮ রাজ্যের ৩ হাজার ৮৯০ জন নারী ঐ জরিপে অংশ নেয়। যার ফলাফল মঙ্গলবার প্রকাশ করে সংস্থাটি। এদের মধ্যে মুসলিম ছাড়াও বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠী, দলিত ও নিম্ন বর্ণের নারী ছিলেন। তারাও হাসপাতালে বিভিন্ন সময় নানা রকম বৈষম্যের শিকার হন বলে জানান।
ভূক্তভোগীদের ৭৪ শতাংশ আরো অভিযোগ করেন, ডাক্তাররা তাদের সমস্যা বিশদভাবে জানার আগেই টেস্ট এবং পেসক্রিপশন ধরিয়ে দেন। এধরনের বৈষম্য ভারতে ২০১৮ সালে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কর্তৃক প্রণীত ‘হাসপাতালে চিকিৎসাপ্রার্থীদের অধিকার’কে খর্ব করে।