হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, হরে রাম হরে রাম, রাম রাম হরে হরে

 

আমাদের জীবন নানা ঘাত-প্রতিঘাত, জ্বরাব্যধি, দ্বন্দ্ব, শোক, সমস্যার মধ্যে অতিবাহিত হয় আমরা এইসব সমস্যার কারণ খোঁজার চেষ্টা করি না, সমস্যার সমাধান চাই মাত্র এর ফলে সমস্যা পুনরায় আমাদের জীবনকে যন্ত্রণাময় করে তোলে এইসব সমস্যার কারণ ও সমাধানের বিষয়গুলি নিয়েই ধারাবাহিক ভাবে কলম ধরেছেন  

জ্যোতিষ সাম্রাজ্ঞী

জ্যোতিষবিদ্‌  (কোষ্ঠী বিচার ও কোষ্ঠী তৈরী), হস্তরেখাবিদ্‌, বাস্তুবিদ্‌

যোগাযোগ – 8336099216

চেম্বার : কালীঘাট, বেহালা

ঋণ থেকে মুক্তির টোটকা

বর্তমান পরিস্থিতিতে অধিকাংশ মানুষই ঋণে জর্জরিত, আর্থিক সমস্যার সন্মুখীন, চাকরি নেই, ব্যবসা মন্দা। এই সকল কারণেই মানুষ ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়ছে। এর থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব। কি করলে এই ঋণের চক্রবুহ্য থেকে উদ্ধার পাবেন ?  জেনে নিন কিছু সহজ টোটকা।

 

টিপ্‌স-১ ঃ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ছবি বা মুর্তি রাখুন। এই ছবি বা মুর্তি অবশ্যই যেন প্রভূ (শ্রীকৃষ্ণ) গরুর গায়ে হেলান দিয়ে বাঁশি বাজাচ্ছেন। এই রকম মুর্তি বা ছবি হলে তা বাঁধিয়ে রাখবেন। প্রভূর এই ছবি ঘরের বা দোকানের পূর্ব দিকে অবশ্যই রাখতে হবে এবং প্রতিদিন ধূপ ও প্রদীপ জ্বালাবেন সঙ্গে বলবেন

‘হে কৃষ্ণ করুণাসিন্ধো দীনবন্ধো জগৎপতে।

গোপেশ গোপিকাকান্ত রাধাকান্ত নমোহস্তু তে।।’

এই মন্ত্র তিনবার উচ্চারণ করতে হবে সঙ্গে প্রভূর পাদপদ্মে তুলসী অর্পণ করতে হবে। প্রভূ দয়ালু ও কৃপালু। তিনি আপনার সব দুঃখ কষ্টের অবসান অবশ্যই করবেন।

টিপ্‌স-২ ঃ যেকোনো পূর্ণিমার দিন পঞ্চামৃত (দুধ, দই, ঘি, মধু, গঙ্গাজল) দিয়ে স্নান করলে অর্থকষ্ট দূর হবে।

টিপ্‌স-৩ ঃ পূর্ণিমার দিন অবশ্যই নিরামিষ আহার করবেন ও কোনো মন্দিরে যেকোন ফল দান করলে অর্থকষ্ট দূর হবে।

টিপ্‌স-৪ ঃ পূর্ণিমার দিন তিনটি এক টাকার কয়েন একসাথে লাল সুতোয় বেঁধে ব্যাগে রাখলে আপনার অর্থকষ্ট দূর হবে।

টিপ্‌স-৫ ঃ পূর্ণিমার দিন মা তুলসী দেবীকে ধূপ ও দীপ দ্বারা আরতি করুন সঙ্গে মায়ের কাছে প্রার্থনা করুন, এতে অর্থকষ্ট দূর হবে।

টিপ্‌স-৬ ঃ পূর্ণিমার দিন ঠাকুরকে কর্পূর দ্বারা আরতি করুন এতে গৃহে বাস্তু দোষ ও অর্থকষ্ট দূর হবে।

আপনাদের সুসাস্থ্য, আর্থিক ও মানসি উন্নতি কামণা করি।

Loading