নিজস্ব প্রতিনিধি – সাড়ে চার বিঘা জমি ছিল চন্দ্র শেখরের। সেই জমিতে সুপারির গাছ ছিল তার। ২০০৩ সালে জমি দেখিয়ে ব্যাঙ্ক থেকে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন তিনি। সময় মতো সেই লোন শোধ করতে পারেননি। দিনই ঘর ছেড়ে চলে যান চন্দ্রশেখর। তারপর একটি পুরনো মরিচা ধরা গাড়ি আর সাইকেল নিয়ে জঙ্গলে বসবাস করতে থাকেন। ৫৬ বছর বয়সী চন্দ্র শেখর এভাবেই ১৭ বছর জঙ্গলে কাটিয়ে দিয়েছেন। জঙ্গলের সাপ, বিচ্ছুসহ হিংস্র প্রাণীরাও যেন চন্দ্র শেখরকে আপন করে নিয়েছে। জানা গেছে, কর্নাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলার সুলিয়া তালুকের অ্যাডটেল গ্রামের বাসিন্দা তিনি। এখন গ্রামের এক পাশে থাকা জঙ্গলই তার ঠিকানা। জেদ করেই তিনি জঙ্গলে থাকেন।